পেনসিলভানিয়া, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ১ পৌষ, ১৪৩২

সর্বশেষ:
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব সুদানে হতাহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের পরিচয় প্রকাশ জামায়াতে যোগ দিলেন বিএনপি থেকে পাঁচবার বহিষ্কৃত আখতারুজ্জামান বিএনপি’র প্রার্থী পরিবর্তনে আবেদনের স্তূপ নয়াপল্টনে ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ, যা বললেন জামায়াত আমির হাদিকে গুলি করা সন্ত্রাসীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান শুরু: ডিএমপি কমিশনার হাদি বলেছিলেন, ‘তোমরা আইসো না, প্রচারণা শেষে একসঙ্গে লাঞ্চ করবো’ খালেদার জন্য হাসিনার প্রার্থনা, স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে গভীর উদ্বেগ পার্থর বিপক্ষে এনসিপি থেকে লড়বেন তাজনূভা জাবীন বগুড়া ৬-এ তারেক রহমানের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন এনসিপির ওয়াকি আব্দুল্লাহ কে কোন আসনে লড়বেন এনসিপির আলোচিত নেতারা ৬ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার ঢাকা কলেজ ও আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ মদ বিক্রি শুরু করলো সৌদি আরব জনগণ ১৯৭১ সালেই তাদের দেখেছেন: তারেক রহমান

কিমকে আনন্দ দিতে প্রতি বছর নেয়া হয় ২৫ সুন্দরী কিশোরীকে

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ০২:২৬ এএম, ০৬ মে, ২০২৪

উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনকে আনন্দ দিতে প্রতি বছর বেছে নেয়া হয় ২৫ জন সুন্দরী নারীকে। তারা কিমের প্লেজার স্কোয়াডে কাজ করেন।

সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের প্রভাবশালী গণমাধ্যম দ্য ডেইলি মিরর এমন তথ্য ফাঁস করেছে। তারা জানায়, দেশটি থেকে পালিয়ে আসা এক নারী এসব তথ্য জানিয়েছে। তার নাম ইয়েওনমি পার্ক।


ইয়েওনমির ভাষ্য মতে, প্রতি বছর ২৫ জন কুমারী মেয়েকে কিমের জন্য বেছে নেয়া হয়। তবে যেকোনো মেয়ে হলে চলবে না। তাদের অবশ্যই হতে সুন্দরী ও কুমারী। এবং রাজনৈতিকভাবে কিমের প্রতি তাদের আনুগত্য থাকতে হবে।


এই নারী জানান, তাকে দুইবার কিমের প্লেজার স্কোয়াডের জন্য তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তবে তার পারিবারিক অবস্থানের জন্য নির্বাচিত করা হয়নি।


এই নারীর দাবি, শাসক কিমের লোকজন প্রতিটি স্কুলের ক্লাসরুমে গিয়ে হানা দেয়। এমনকি তারা বিদ্যালয়ের কমপাউন্ডেও খোঁজ চালায় যেন কোনো সুন্দরী মেয়ে তাদের নজর থেকে এড়িয়ে না যায়।


এখানেই শেষ নয়, এই নারী জানিয়েছেন আরও বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য। কুমারী মেয়েদের ধরে নিয়ে গিয়ে তাদের পরিবার সম্পর্কে যথেষ্ট খোঁজ খবর নেয়ার পর তাদের ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে কুমারিত্ব পরীক্ষা করা হয়। ছোট একটি খুঁতও গ্রহণযোগ্য নয় বলেও জানান দেশটি থেকে পালিয়ে যাওয়া ইয়েওনমি।


কিমের এই প্লেজার স্কোয়াড তিনটি ভাগে বিভক্ত বলে জানিয়েছেন পার্ক। তিনি বলেন, প্রথম ভাগের কাজ মাসাজ দেয়া, দ্বিতীয় দলের কাজ নৃত্য ও গান পরিবেশন করা ও তিন নম্বর দলের মেয়েদের এই শাসকের সাথে শারীরিকভাবে মিলিত হতে হয়।


এই নারী আরও জানান, প্লেজার স্কোয়াড ১৯৭০ সাল থেকে শুরু হয়। কিম উনের বাবা সর্বপ্রথম এই প্রথা চালু করেছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, বেশি বেশি শারীরিক মিলন তাকে অমরত্ব দান করবে।

মন্তব্যঃ

দুঃখিত, কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি!

নতুন মন্তব্য করুন:

ad
সকল খবর জানতে ক্লিক করুন
ad