পেনসিলভানিয়া, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২

সর্বশেষ:
জামায়াতে যোগ দিলেন অর্ধশতাধিক বিএনপি–জাপা নেতাকর্মী জাপা ও জেপির নেতৃত্বে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ৮ ডিসেম্বর স্বৈরাচার পতন দিবস আজ আমার হায়াত কমিয়ে হলেও খালেদা জিয়াকে সুস্থ করে দেন জোট গঠনের বিষয়ে যা বললেন সারজিস বিএনপির সঙ্গে ২০ বছরের সম্পর্ক ছিন্ন করল বাংলাদেশ লেবার পার্টি ১০ ডিসেম্বর তফসিল নিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ইসির সাক্ষাৎ বাংলাদেশের অর্থনীতি ভেঙে পড়ছে না, বরং পুনর্গঠনের পথে খালেদা জিয়াকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে রয়েছে যেসব আধুনিক সুবিধা দেশে এল তারেক রহমানের ২ কোটি ৭৬ লাখ টাকার গাড়ি, বিআরটিএতে নিবন্ধন সম্পন্ন পুলিশ কমিশন গঠন হচ্ছে, অধ্যাদেশ অনুমোদন নিবন্ধন পেতে যাচ্ছে আম জনতার দল, চেয়েছে প্রজাপতি প্রতীক অক্সফোর্ড ইউনিয়নের আমন্ত্রণ পেলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ পিলখানা হত্যাকাণ্ডে অংশ নেন কমান্ডো এনএসজিসহ ২৪ ভারতীয় সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিহত পুলিশ কর্মকর্তা দিদারুল ইসলামের পরিবারের সাক্ষাৎ

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১১:৩৭ পিএম, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নিউইয়র্ক, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন পুলিশ কর্মকর্তা দিদারুল ইসলামের মৃত্যুতে তাঁর পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।


সোমবার রাতে নিউইয়র্কের একটি হোটেলে নিহত দিদারুল ইসলামের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা নিহত কর্মকর্তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পরিবারের হাতে একটি ক্রেস্ট তুলে দেন।


সাক্ষাতে উপস্থিত ছিলেন দিদারুল ইসলামের বাবা মোহাম্মদ আবদুর রব, মা মিনারা বেগম, দুই ছেলে আয়হান ইসলাম ও আজহান ইসলাম, ভাই কামরুল হাসান, ভাইয়ের ছেলে আদিয়ান হাসান, বোন নাদিমা বেগম ও চাচা আহমেদ জামাল উদ্দিন। এছাড়াও প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন এবং যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনিম জারা।


প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেন,

“পত্রিকায় ঘটনাটি পড়ে আমি হতবাক হয়েছিলাম। টিভিতে দেখেছি, নিউইয়র্কে তাঁর শেষ বিদায়ে হাজারো মানুষের ঢল নেমেছিল। এত মানুষের শোক-শ্রদ্ধা-ভালোবাসা পাওয়া খুবই বিরল। নিউইয়র্ক সফরের পরিকল্পনা করার সময়ই মনে হয়েছিল আপনাদের সঙ্গে অবশ্যই দেখা করতে হবে।”


পরিবারের সদস্যরা জানান, দিদারুল ইসলাম ছিলেন নিউইয়র্ক পুলিশের একজন দায়িত্বশীল ও প্রশংসিত কর্মকর্তা। তিনি ২০২১ সালে পুলিশ বিভাগে যোগ দেন এবং ব্রঙ্কসের ৪৭ নম্বর প্রিসিঙ্কটে কর্মরত ছিলেন। তাঁর রয়েছে দুই সন্তান।


গত ২৮ জুলাই নিউইয়র্কের ম্যানহাটানের পার্ক অ্যাভিনিউতে বন্দুকধারীর হামলায় নিহত হন দিদারুল ইসলাম। এক তরুণ বহুতল করপোরেট ভবনে ঢুকে এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে পরে আত্মহত্যা করে। হামলাকারীকে থামাতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে দিদারুল প্রাণ হারান। পরিবারের দাবি অনুযায়ী, তাঁর শরীরে আট থেকে দশটি গুলির চিহ্ন ছিল।


ছবিতে দেখা যায়, প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস নিহত দিদারুল ইসলামের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে আছেন এবং পরিবারের হাতে ক্রেস্ট তুলে দিচ্ছেন। পাশে পরিবারের সদস্যরা ও সফরসঙ্গীরাও উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্যঃ

দুঃখিত, কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি!

নতুন মন্তব্য করুন:

ad
সকল খবর জানতে ক্লিক করুন
ad